يعد نهر تيتاس نهر حدودي يعبر الحدود الجنوبي الشرقية لبنجلاديش وهو نهر مشهور ومعروف بسبب رواية شهيرة وفيلم بعنوان “نهر يدعى تيتاس“، والذي يصور ويحكي حياة صياد على ضفة هذا النهر.
نهر تيتاس، والذي يعد مصدر دخل وحياة الكثير من الناس، مهدد الآن وفي خطر. في بلدة أشوجانج من مقاطعة براهمانباريا في بنجلاديش يوجد طريق يقسم النهر تم إنشاءه على عجل يمر على النهر وعلى روافده وقنواته مما سبب توقف التيار في العديد من الأماكن.
يقول الإعلام المحلي عن سبب إنشاء الطريق هو تسهيل نقل البضاعة الهندية على المركبات الثقيلة وذلك بسبب تحطم وضعف الطرق والكباري الموجودة وعدم قدرتها على تحمل الأحمال والأوزان الثقيلة للحاويات والناقلات الضخمة. يعبر مستخدمي الإنترنت عن غضبهم من تلك التطويرات.
وهذه صورة لنفس المكان التقطت عام 2008.
يخبرنا محفوظر رحمن مانيك [جميع الروابط باللغة البنجالية]:
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোয় (ব্লগ, ফেসবুক) একটা ভিডিওর ব্যাপক ছড়াছড়ি। তেমন কিছু নয়, একুশে টিভিতে প্রচারিত সংবাদের ভিডিও। ‘ট্রানজিট’ নিয়ে প্রচারিত তিন পর্বের এক পর্ব। সেখানে উঠে এসেছে আখাউড়া ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সংযোগস্থলে তিতাস নদী দ্বিখণ্ডিত হওয়ার করুণ কাহিনী। ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দেয়ার নামে তিতাসের মাঝখানে রাস্তা বানিয়ে কীভাবে তাকে মেরে ফেলা হচ্ছে তার প্রমাণ ভিডিওটি। যারা কখনো তিতাস দেখেননি কিংবা নদী বরাবর কীভাবে রাস্তা বানানো হলো তা দেখার কৌতূহল থেকেও অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এতে ঢুঁ মেরেছেন।
একুশে টেলিভিশন প্রচারিত সংবাদটি বলছে, তিতাস নদীর ওপর বাঁধ দেয়ায় চারপাশের লাখ লাখ হেক্টর জমিতে ফসল উত্পাদনের ওপর বিশাল প্রভাব পড়ছে। এ নদীর ওপর নির্ভর করে যারা জীবিকা নির্বাহ করেন, তাদের জীবনে এসেছে অনিশ্চয়তা। বিশেষ করে জেলেদের অবস্থা খারাপ। সেখানকার মানুষ ঘরে ফসল তুলতে পারেন না। হাজার হাজার হেক্টর জমি তলিয়ে গেছে পানিতে। পরিবেশ বিপর্যয় তো রয়েছেই।
ذهب المدون كالول مصطفى إلى الموقع وينقل لنا التالي:
ভারতের ত্রিপুরার পালাটানায় ৭২৬ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রপাতি ৯৬টি ওভার ডাইমেন্সনাল কার্গো’র (ওডিসি) মাধ্যমে পরিবহনের জন্য ৩০ নভেম্বর ২০১০ এ ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। [..] আশুগঞ্জ বন্দর আর আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া সড়ক পথ ওডিসি পরিবহনের অনুপযুক্ত হওয়ায় বন্দর উন্নয়ন, ৪৯ কিমি রাস্তা মেরামত ও ১৮ মিটার পর্যন্ত প্রশস্ত করার জন্য ভারত এককালীন ২৫.৫০ কোটি টাকা প্রদান করবে বলে ঠিক হয়। [..] এই রাস্তায় তিতাস নদী ও বিভিন্ন খালের উপর যেসব ব্রীজ ও কালভার্ট রয়েছে সেগুলো এত ভারী কার্গোর ভার বহনের সক্ষম নয়। তাই রাস্তা মেরামত ও প্রশস্ত করণের পাশাপাশি ভারতের আসাম বেঙ্গল কেরিয়ার বা এবিসি ইন্ডিয়াকে দ্বায়িত্ব দেয়া হলো ব্রীজ ও কালভার্টগুলোর পাশ দিয়ে “বিকল্প রাস্তা” তৈরী করার।
تم نشر ومشاركة المقال كثيراً في مواقع التواصل الاجتماعي. كما شاركنا كالول أيضا خيبته وغضبه:
দুনিয়ার আর কোন দেশের শাসক শ্রেণী এইভাবে নিজ দেশের নদী-খালের মাঝখান দিয়ে বাধ নির্মাণ করে আরেক দেশের মালামাল পরিবহনের ব্যবস্থা করেছে বলে আমাদের জানা নাই।
قام بعض المدونين بمبادرة لزيارة الموقع. وأعدوا صفحة للحدث على فيسبوك.
يعرض لنا كوشيك غرض الزيارة:
আমাদের রাজনীতি নেই, আমরা রাজনীতি বুঝি না – কিন্তু সব গেলো সব গেলো বলে আহাজারি করতে পারি! সেই আহাজারীর মাত্রা আরেকটু বাড়াতে আগামী ৩০শে ডিসেম্বর তিতাসের খণ্ডিত বুকে গিয়ে জানতে চাই সেখানকার মানুষদের কি মতামত!
أمدنا كوشيك أيضا بالمزيد من التطورات عن مبادرات المدونين المتكررة.
إليكم فيديو من ثلاث أجزاء يعرض مقابلة وحوار مع المدونين والسكان المحليين:
(الجزء الأول: مع علي عاسف غالب)
(الجزء الثاني: مع شارات شودهري)
(الجزء الثالث: مع علي محمد)
يشاركنا المدون شارات شودهري تجربة أن تكن هناك فعلاً:
আমরা দেখি নদীর বুক চিড়ে রাস্তা বানানো হয়েছে। ট্রানজিটের রাস্তা। আমাদের নতজানুতার পথ। এই পথ দেখে আমাদের কষ্ট হয়, ঘৃণা হয়, অবিশ্বাস গাঢ় হয় সরকারের বিবেচনা বোধ আর সদিচ্ছার প্রতি।
يضيف شارات:
এই মুহুর্তে প্রতিবাদ প্রতিরোধ ছাড়া আর কোন পথ নেই। ব্লগাররা কাজ করতে পারেন স্থানীয় অপনিয়ন লিডার হিসেবে। কেবল রাজধানী-কেন্দ্রীক আন্দোলনের বদলে আমরা এমনও দেখতে পারি যে ব্রাম্মণবাড়ীয়া, আশুগঞ্জের ব্লগাররা প্রতিবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় প্রশাসনকে। অবহিত করেছেন স্থানীয় মানুষদের। সংগঠিত করেছেন। এটা আমাদের করতেই হবে।
1 تعليق
للاسف هكذا تفعل الرشوة بالبيئه
فكم من شيء جميل اغتيل وتم تخريبه بسبب مسؤول ملأ جيبه
ولم يهتم بمن حوله
راجع المقال جيدا تراه ينطق بما اقول